★★★————★★★★
সাল ২০০৮ পর্যন্ত রাংগুনীয়া বিভিন্ন জনপদ দিয়ে হাটতে কি়ংবা গাড়ি করে গেলে লোক মুখে শুনতাম এইসব রাস্তায় দিয়ে চলতে গেলে গর্ভবতী মহিলার বাচ্চা প্রসব হয়ে যায়, গাড়ির ঝাঁকুনিতে, কতশত রোগী রাস্তায় মা-রা যেত রাস্তা ঘাটের যোগাযোগ ব্যবস্থা বেহাল দশার কারণে, মানুষ হাত তুলে দোয়া করত কখন এই বেহাল রাংগুনীয়ার হাল ধরার এক যোগ্য উত্তরসূরী আল্লাহ তায়া’লা পাঠাবেন,হাজার মানুষের দূর ভোগ এর পরে আল্লাহ তায়া’লা বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার উছিলায় সাধারণ মানুষের দূর ভোগ এর আহাজারি শুনে পাঠালেন প্রিয় কৃতি সন্তান জননেতা ড.হাছান মাহমুদ এমপি মহোদয় কে,নির্বাচন হল রাংগুনীয়ার ছেলে হিসেবে দলবল নির্বিশেষে রাজাকার পুত্র কে বিতাড়িত করে বিপুল ভোটে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকে জয়যুক্ত করল,এই জয়ের মধ্য দিয়ে দিয়ে রাংগুনীয়া সাধারণ মানুষ অভিশাপ মুক্ত হয়ে স্বপ্ন দেখতে শুরু করল আধুনিক রাংগুনীয়ার,তারি ধারাবাহিকতায় শুরু হল আধুনিক রাংগুনীয়ার অভিযাত্রা,দেখতে দেখতে আজ ১৩ বছর অতিক্রান্ত হলো, ৫০০০০হাজার টাকার খানি জায়গা ১৩ বছরের ব্যবধানে ৫০০০০০০ লাখ টাকায় খানিতে পরিণত হল ,উন্নয়ন এর ধারাবাহিকতার ছোঁয়ায় আসতে খানিক সময় লাগছে আমাদের এলাকায়,তখন আমাদের এলাকার কিছু বি এন পি পন্থি মানুষ,আর কোন দোষ খুঁজে না পেয়ে বলতে শুরু করল সব এলাকায় উন্নয়ন হচ্ছে শুধু পশ্চিম কদমতলী ও মরিয়ম নগর কাটাখালীর এক অংশ ছাড়া,কেউ আবার বলত নেতা বেশী সে জন্য,আল্লাহর রহমতে না চাইতে বৃষ্টির মত নিন্দুকেদের মুখে চুনকালি, রাংগুনীয়ার অভিভাবকের দৃষ্টি গোচর হল কদমতলী কাটাখালী এই সমাজ পাশাপাশি দুই ইউনিয়নের দুই ওয়ার্ড এর প্রতি,শুরু হলো প্রবল বর্ষন এর মত রাস্তা ব্রিজ ব্লগ রিটার্নিং ওয়াল কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন,এখন বিন্দুকদের দেখা যায় না,এখন দেখা যায় অতিউৎসাহী সাধারণ মানুষদের কখন উদ্ভোদন কখন মন্ত্রী এসব দেখবেন,কখন মন্ত্রী মহোদয় কে আরো আবদার করে বসবেন,এই হল রাংগুনীয়ার চিত্র এই হল প্রিয় নেতার উপহার